বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপির মধ্যে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের‘ উদ্যোগে প্রস্তাবিত ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ নিয়ে নানা ধরনের সন্দেহ ও আলোচনা তৈরি হয়েছে। বিশেষ করে ঘোষণাপত্রে উল্লেখিত “বাহাত্তরের সংবিধানকে কবর দেয়ার
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের নাম প্রতিদিন নিলে বেহেশত নিশ্চিত হবে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও চৌদ্দগ্রাম উপজেলা বিএনপি সভাপতি কামরুল হুদা। তিনি বলেন, জিয়াউর
ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা ২৯তম আসরের উদ্বোধন করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বুধবার (১ জানুয়ারি) সকালে পূর্বাচলের বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে (বিসিএফসি) এ মেলার উদ্বোধন করেন তিনি।
ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আজ ‘মার্চ ফর ইউনিটি’ কর্মসূচি উপলক্ষে শিক্ষার্থীরা দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সমবেত হতে শুরু করেছেন। আয়োজন সফল করতে শহীদ মিনার এলাকা ইতোমধ্যেই প্রস্তুত করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র
সিলেটের বিশ্বনাথে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় শপিং মলে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের ২২ নেতা-কর্মী আদালতে আত্মসমর্পণ করেছেন। আজ রোববার দুপুরে সিলেটের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-১-এর
আগামী ৩১শে ডিসেম্বর ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ‘জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র’ প্রকাশের মাধ্যমে মুজিববাদী সংবিধানের অবসান ঘটানো হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা। তারা জানিয়েছেন, এদিন আওয়ামী লীগও বাংলাদেশে
শেরপুরে বাস ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে নারীসহ পাঁচজন নিহত হয়েছেন। এ মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে রোববার সকালে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, একটি দ্রুতগামী বাস বিপরীত দিক থেকে আসা সিএনজির সঙ্গে
ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা সম্প্রতি ঘোষণা দিয়েছেন যে, দেশের স্কুল-কলেজে কোরআন শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেছেন, নৈতিক শিক্ষা ও ধর্মীয় মূল্যবোধ বিকাশের লক্ষ্যে এ উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের
রাজধানীর সেগুনবাগিচায় সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে অগ্নিকাণ্ড নিয়ন্ত্রণে কাজ করতে গিয়ে সোহানুজ্জামান নয়ন নামে এক ফায়ার সার্ভিস কর্মী নিহত হয়েছেন। বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত সোয়া ২টার দিকে এ মর্মান্তিক
২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি রাজধানী ঢাকার পিলখানা তৎকালীন বিডিআর (বাংলাদেশ রাইফেলস) সদর দপ্তরে ঘটে যায় এক নৃশংস হত্যাকাণ্ড। বিদ্রোহে প্রাণ হারান ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ মোট ৭৪ জন।